উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর আমাদের দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে অনার্স, ডিপ্লোমা কোর্স ও সার্টিফিকেট কোর্সের ব্যবস্থা রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ এখনও তৈরি না হলেও কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হচ্ছে। এছাড়াও অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেছে যেখানে ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের উচ্চতর ডিগ্রি ছাড়াও ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সের ব্যবস্থা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন ডিজাইনিং, এনআইএফটি এবং ঢাকা অ্যাপারেল।
ফ্যাশন ডিজাইনে স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। মাধ্যমিক পরীক্ষা উত্তীর্ণ হলেই ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের ওপর ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সে ভর্তি হতে পারবে। তবে উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পরই কোর্স করা ভালো।
ফ্যাশন ডিজাইনিং পড়া শেষে আমাদের দেশে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে। চাকরি ছাড়াও ফ্রিল্যান্স কাজ করারও সুযোগ রয়েছে। দিনে দিনে আমাদের দেশে ফ্যাশন ডিজাইনারদের চাহিদা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ফ্যাশন ডিজাইনে কোর্স করা যায় এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও। কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজখবর নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
ফ্যাশন ডিজাইনে স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। মাধ্যমিক পরীক্ষা উত্তীর্ণ হলেই ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের ওপর ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সে ভর্তি হতে পারবে। তবে উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পরই কোর্স করা ভালো।
ফ্যাশন ডিজাইনিং পড়া শেষে আমাদের দেশে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে। চাকরি ছাড়াও ফ্রিল্যান্স কাজ করারও সুযোগ রয়েছে। দিনে দিনে আমাদের দেশে ফ্যাশন ডিজাইনারদের চাহিদা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ফ্যাশন ডিজাইনে কোর্স করা যায় এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও। কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আগে সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজখবর নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন